সম্প্রতি প্রকাশিত একটি বইয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, অসাবধানতাবশতঃ নয়, বরং নাবিকের ভুলের কারণেই ডুবতে হয়েছে টাইটানিককে। আর গোপন বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে বিশ্ববাসীর কাছে আসল ঘটনা চেপে গেছেন টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার। এই সেকেন্ড অফিসারের আত্মীয়ের লেখা এই বইটিতে তিনি দাবি করেছেন, এতোদিন পর্যন্ত এটি ফ্যামিলি সিক্রেট হিসেবেই সবার মাঝে গোপন ছিল। খবর টাইম, বিবিসি ও হাফিংটন পোস্ট-এর।
বিবিসির বরাতে জানা গেছে, টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার চার্লস লাইটোলারের নাতনি ঔপন্যাসিক লুইস প্যাটার্ন তার নতুন এই বইয়ে জানিয়েছেন, একজন অফিসার টাইটানিককে আইসবার্গ বা বরফখন্ড থেকে দূরে নেয়ার বদলে উল্টো সেদিকেই মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।
লুইস জানিয়েছেন, জাহাজ চালানোর ক্ষেত্রে স্টিয়ারিং ভিন্ন ভিন্ন জাহাজে ভিন্ন ভিন্ন কাজ করে। বাষ্পশক্তির সাহায্য চালিত জাহাজে রাডার অর্ডার এবং ইয়ট বা সেইলিং জাহাজের ক্ষেত্রে টিলার অর্ডারের সাহায্যে স্টিয়ারিং করা হয়। এগুলো একটি অপরটির বিপরীতভাবে কাজ করে। যেমন একটিতে স্টিয়ারিং ডানে ঘোরালে জাহাজও ডানে যাবে, অন্যটি যাবে বামে। লুইস দাবি করেছেন, যেই অফিসারকে আইসবার্গ দেখে জাহাজ ঘোরানোর নির্দেশ দেয়া হয়, তিনি তাড়াহুড়ায় ভুল করে যেদিকে বরফখণ্ড ঠিক সেদিকেই জাহাজের নাক ঘুরিয়ে ফেলেন। আর এর পরিণতি হয় দেড় হাজার প্রাণনাশ। বিবিসি জানিয়েছে, লুইস তার নতুন উপন্যাস গুড অ্যাজ ওল্ড-এ এসব বিষয় লিখেছেন।
সবচেয়ে নাটকীয় ঘটনা হয় জাহাজ ডুবে যাবার কিছুক্ষণ আগে। লুইসের দাবি অনুসারে, জাহাজ ডুবে যাওয়ার আগে টাইটানিকের চারজন সিনিয়র অফিসারদের মধ্যে একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকেই অফিসাররা স্টিয়ারিং-এর এই ভুলের কথা বিশ্বের কাছে চেপে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
সেই থেকে আজ পর্যন্ত বিষয়টি গোপনই ছিল। লুইসের মতে, সেই রাতের দুর্ঘটনার সত্যটা ইচ্ছে করেই চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, মর্মান্তিক এই ঘটনার পর চার্লস লাইটোলারই একমাত্র অফিসার যিনি ঐ গোপন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এবং বেঁচে গেছেন। তবে পরবর্তীতে অফিসিয়াল এনকোয়ারিতেও তিনি ঘটনাটি প্রকাশ করেননি। কেবল তিনি তার নিজের স্ত্রীর কাছে এই তথ্য জানিয়ে গেছেন বলেও জানিয়েছেন লুইস। পারিবারিক সূত্রে এ তথ্য তিনি জানতে পারেন এবং বিশ্বের কাছে প্রকাশ করেন।
অবশ্য পুরো ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন তুলেছে টাইম। তাদের মতে, গোপন বৈঠক থেকে কেবল একজনই বেঁচে যাওয়া, সেই একজনও কেবল তার স্ত্রীকেই বলা, তার স্ত্রীর মাধ্যমে লুইসের কানে যাওয়া ইত্যাদি ব্যাপারগুলো বিশ্বাস করা কঠিন। তবে তাই বলে তা সত্য নয় এমন কোনো ইঙ্গিতও দেয়নি টাইম।
বিবিসির বরাতে জানা গেছে, টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার চার্লস লাইটোলারের নাতনি ঔপন্যাসিক লুইস প্যাটার্ন তার নতুন এই বইয়ে জানিয়েছেন, একজন অফিসার টাইটানিককে আইসবার্গ বা বরফখন্ড থেকে দূরে নেয়ার বদলে উল্টো সেদিকেই মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।
লুইস জানিয়েছেন, জাহাজ চালানোর ক্ষেত্রে স্টিয়ারিং ভিন্ন ভিন্ন জাহাজে ভিন্ন ভিন্ন কাজ করে। বাষ্পশক্তির সাহায্য চালিত জাহাজে রাডার অর্ডার এবং ইয়ট বা সেইলিং জাহাজের ক্ষেত্রে টিলার অর্ডারের সাহায্যে স্টিয়ারিং করা হয়। এগুলো একটি অপরটির বিপরীতভাবে কাজ করে। যেমন একটিতে স্টিয়ারিং ডানে ঘোরালে জাহাজও ডানে যাবে, অন্যটি যাবে বামে। লুইস দাবি করেছেন, যেই অফিসারকে আইসবার্গ দেখে জাহাজ ঘোরানোর নির্দেশ দেয়া হয়, তিনি তাড়াহুড়ায় ভুল করে যেদিকে বরফখণ্ড ঠিক সেদিকেই জাহাজের নাক ঘুরিয়ে ফেলেন। আর এর পরিণতি হয় দেড় হাজার প্রাণনাশ। বিবিসি জানিয়েছে, লুইস তার নতুন উপন্যাস গুড অ্যাজ ওল্ড-এ এসব বিষয় লিখেছেন।
সবচেয়ে নাটকীয় ঘটনা হয় জাহাজ ডুবে যাবার কিছুক্ষণ আগে। লুইসের দাবি অনুসারে, জাহাজ ডুবে যাওয়ার আগে টাইটানিকের চারজন সিনিয়র অফিসারদের মধ্যে একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকেই অফিসাররা স্টিয়ারিং-এর এই ভুলের কথা বিশ্বের কাছে চেপে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
সেই থেকে আজ পর্যন্ত বিষয়টি গোপনই ছিল। লুইসের মতে, সেই রাতের দুর্ঘটনার সত্যটা ইচ্ছে করেই চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, মর্মান্তিক এই ঘটনার পর চার্লস লাইটোলারই একমাত্র অফিসার যিনি ঐ গোপন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এবং বেঁচে গেছেন। তবে পরবর্তীতে অফিসিয়াল এনকোয়ারিতেও তিনি ঘটনাটি প্রকাশ করেননি। কেবল তিনি তার নিজের স্ত্রীর কাছে এই তথ্য জানিয়ে গেছেন বলেও জানিয়েছেন লুইস। পারিবারিক সূত্রে এ তথ্য তিনি জানতে পারেন এবং বিশ্বের কাছে প্রকাশ করেন।
অবশ্য পুরো ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন তুলেছে টাইম। তাদের মতে, গোপন বৈঠক থেকে কেবল একজনই বেঁচে যাওয়া, সেই একজনও কেবল তার স্ত্রীকেই বলা, তার স্ত্রীর মাধ্যমে লুইসের কানে যাওয়া ইত্যাদি ব্যাপারগুলো বিশ্বাস করা কঠিন। তবে তাই বলে তা সত্য নয় এমন কোনো ইঙ্গিতও দেয়নি টাইম।
সম্প্রতি প্রকাশিত একটি বইয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, অসাবধানতাবশতঃ নয়, বরং নাবিকের ভুলের কারণেই ডুবতে হয়েছে টাইটানিককে। আর গোপন বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে বিশ্ববাসীর কাছে আসল ঘটনা চেপে গেছেন টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার। এই সেকেন্ড অফিসারের আত্মীয়ের লেখা এই বইটিতে তিনি দাবি করেছেন, এতোদিন পর্যন্ত এটি ফ্যামিলি সিক্রেট হিসেবেই সবার মাঝে গোপন ছিল। খবর টাইম, বিবিসি ও হাফিংটন পোস্ট-এর।
বিবিসির বরাতে জানা গেছে, টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার চার্লস লাইটোলারের নাতনি ঔপন্যাসিক লুইস প্যাটার্ন তার নতুন এই বইয়ে জানিয়েছেন, একজন অফিসার টাইটানিককে আইসবার্গ বা বরফখন্ড থেকে দূরে নেয়ার বদলে উল্টো সেদিকেই মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।
লুইস জানিয়েছেন, জাহাজ চালানোর ক্ষেত্রে স্টিয়ারিং ভিন্ন ভিন্ন জাহাজে ভিন্ন ভিন্ন কাজ করে। বাষ্পশক্তির সাহায্য চালিত জাহাজে রাডার অর্ডার এবং ইয়ট বা সেইলিং জাহাজের ক্ষেত্রে টিলার অর্ডারের সাহায্যে স্টিয়ারিং করা হয়। এগুলো একটি অপরটির বিপরীতভাবে কাজ করে। যেমন একটিতে স্টিয়ারিং ডানে ঘোরালে জাহাজও ডানে যাবে, অন্যটি যাবে বামে। লুইস দাবি করেছেন, যেই অফিসারকে আইসবার্গ দেখে জাহাজ ঘোরানোর নির্দেশ দেয়া হয়, তিনি তাড়াহুড়ায় ভুল করে যেদিকে বরফখণ্ড ঠিক সেদিকেই জাহাজের নাক ঘুরিয়ে ফেলেন। আর এর পরিণতি হয় দেড় হাজার প্রাণনাশ। বিবিসি জানিয়েছে, লুইস তার নতুন উপন্যাস গুড অ্যাজ ওল্ড-এ এসব বিষয় লিখেছেন।
সবচেয়ে নাটকীয় ঘটনা হয় জাহাজ ডুবে যাবার কিছুক্ষণ আগে। লুইসের দাবি অনুসারে, জাহাজ ডুবে যাওয়ার আগে টাইটানিকের চারজন সিনিয়র অফিসারদের মধ্যে একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকেই অফিসাররা স্টিয়ারিং-এর এই ভুলের কথা বিশ্বের কাছে চেপে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
সেই থেকে আজ পর্যন্ত বিষয়টি গোপনই ছিল। লুইসের মতে, সেই রাতের দুর্ঘটনার সত্যটা ইচ্ছে করেই চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, মর্মান্তিক এই ঘটনার পর চার্লস লাইটোলারই একমাত্র অফিসার যিনি ঐ গোপন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এবং বেঁচে গেছেন। তবে পরবর্তীতে অফিসিয়াল এনকোয়ারিতেও তিনি ঘটনাটি প্রকাশ করেননি। কেবল তিনি তার নিজের স্ত্রীর কাছে এই তথ্য জানিয়ে গেছেন বলেও জানিয়েছেন লুইস। পারিবারিক সূত্রে এ তথ্য তিনি জানতে পারেন এবং বিশ্বের কাছে প্রকাশ করেন।
অবশ্য পুরো ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন তুলেছে টাইম। তাদের মতে, গোপন বৈঠক থেকে কেবল একজনই বেঁচে যাওয়া, সেই একজনও কেবল তার স্ত্রীকেই বলা, তার স্ত্রীর মাধ্যমে লুইসের কানে যাওয়া ইত্যাদি ব্যাপারগুলো বিশ্বাস করা কঠিন। তবে তাই বলে তা সত্য নয় এমন কোনো ইঙ্গিতও দেয়নি টাইম।
TITANICবিবিসির বরাতে জানা গেছে, টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার চার্লস লাইটোলারের নাতনি ঔপন্যাসিক লুইস প্যাটার্ন তার নতুন এই বইয়ে জানিয়েছেন, একজন অফিসার টাইটানিককে আইসবার্গ বা বরফখন্ড থেকে দূরে নেয়ার বদলে উল্টো সেদিকেই মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।
লুইস জানিয়েছেন, জাহাজ চালানোর ক্ষেত্রে স্টিয়ারিং ভিন্ন ভিন্ন জাহাজে ভিন্ন ভিন্ন কাজ করে। বাষ্পশক্তির সাহায্য চালিত জাহাজে রাডার অর্ডার এবং ইয়ট বা সেইলিং জাহাজের ক্ষেত্রে টিলার অর্ডারের সাহায্যে স্টিয়ারিং করা হয়। এগুলো একটি অপরটির বিপরীতভাবে কাজ করে। যেমন একটিতে স্টিয়ারিং ডানে ঘোরালে জাহাজও ডানে যাবে, অন্যটি যাবে বামে। লুইস দাবি করেছেন, যেই অফিসারকে আইসবার্গ দেখে জাহাজ ঘোরানোর নির্দেশ দেয়া হয়, তিনি তাড়াহুড়ায় ভুল করে যেদিকে বরফখণ্ড ঠিক সেদিকেই জাহাজের নাক ঘুরিয়ে ফেলেন। আর এর পরিণতি হয় দেড় হাজার প্রাণনাশ। বিবিসি জানিয়েছে, লুইস তার নতুন উপন্যাস গুড অ্যাজ ওল্ড-এ এসব বিষয় লিখেছেন।
সবচেয়ে নাটকীয় ঘটনা হয় জাহাজ ডুবে যাবার কিছুক্ষণ আগে। লুইসের দাবি অনুসারে, জাহাজ ডুবে যাওয়ার আগে টাইটানিকের চারজন সিনিয়র অফিসারদের মধ্যে একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকেই অফিসাররা স্টিয়ারিং-এর এই ভুলের কথা বিশ্বের কাছে চেপে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
সেই থেকে আজ পর্যন্ত বিষয়টি গোপনই ছিল। লুইসের মতে, সেই রাতের দুর্ঘটনার সত্যটা ইচ্ছে করেই চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, মর্মান্তিক এই ঘটনার পর চার্লস লাইটোলারই একমাত্র অফিসার যিনি ঐ গোপন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এবং বেঁচে গেছেন। তবে পরবর্তীতে অফিসিয়াল এনকোয়ারিতেও তিনি ঘটনাটি প্রকাশ করেননি। কেবল তিনি তার নিজের স্ত্রীর কাছে এই তথ্য জানিয়ে গেছেন বলেও জানিয়েছেন লুইস। পারিবারিক সূত্রে এ তথ্য তিনি জানতে পারেন এবং বিশ্বের কাছে প্রকাশ করেন।
অবশ্য পুরো ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন তুলেছে টাইম। তাদের মতে, গোপন বৈঠক থেকে কেবল একজনই বেঁচে যাওয়া, সেই একজনও কেবল তার স্ত্রীকেই বলা, তার স্ত্রীর মাধ্যমে লুইসের কানে যাওয়া ইত্যাদি ব্যাপারগুলো বিশ্বাস করা কঠিন। তবে তাই বলে তা সত্য নয় এমন কোনো ইঙ্গিতও দেয়নি টাইম।
সম্প্রতি প্রকাশিত একটি বইয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, অসাবধানতাবশতঃ নয়, বরং নাবিকের ভুলের কারণেই ডুবতে হয়েছে টাইটানিককে। আর গোপন বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে বিশ্ববাসীর কাছে আসল ঘটনা চেপে গেছেন টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার। এই সেকেন্ড অফিসারের আত্মীয়ের লেখা এই বইটিতে তিনি দাবি করেছেন, এতোদিন পর্যন্ত এটি ফ্যামিলি সিক্রেট হিসেবেই সবার মাঝে গোপন ছিল। খবর টাইম, বিবিসি ও হাফিংটন পোস্ট-এর।
বিবিসির বরাতে জানা গেছে, টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার চার্লস লাইটোলারের নাতনি ঔপন্যাসিক লুইস প্যাটার্ন তার নতুন এই বইয়ে জানিয়েছেন, একজন অফিসার টাইটানিককে আইসবার্গ বা বরফখন্ড থেকে দূরে নেয়ার বদলে উল্টো সেদিকেই মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।
লুইস জানিয়েছেন, জাহাজ চালানোর ক্ষেত্রে স্টিয়ারিং ভিন্ন ভিন্ন জাহাজে ভিন্ন ভিন্ন কাজ করে। বাষ্পশক্তির সাহায্য চালিত জাহাজে রাডার অর্ডার এবং ইয়ট বা সেইলিং জাহাজের ক্ষেত্রে টিলার অর্ডারের সাহায্যে স্টিয়ারিং করা হয়। এগুলো একটি অপরটির বিপরীতভাবে কাজ করে। যেমন একটিতে স্টিয়ারিং ডানে ঘোরালে জাহাজও ডানে যাবে, অন্যটি যাবে বামে। লুইস দাবি করেছেন, যেই অফিসারকে আইসবার্গ দেখে জাহাজ ঘোরানোর নির্দেশ দেয়া হয়, তিনি তাড়াহুড়ায় ভুল করে যেদিকে বরফখণ্ড ঠিক সেদিকেই জাহাজের নাক ঘুরিয়ে ফেলেন। আর এর পরিণতি হয় দেড় হাজার প্রাণনাশ। বিবিসি জানিয়েছে, লুইস তার নতুন উপন্যাস গুড অ্যাজ ওল্ড-এ এসব বিষয় লিখেছেন।
সবচেয়ে নাটকীয় ঘটনা হয় জাহাজ ডুবে যাবার কিছুক্ষণ আগে। লুইসের দাবি অনুসারে, জাহাজ ডুবে যাওয়ার আগে টাইটানিকের চারজন সিনিয়র অফিসারদের মধ্যে একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকেই অফিসাররা স্টিয়ারিং-এর এই ভুলের কথা বিশ্বের কাছে চেপে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
সেই থেকে আজ পর্যন্ত বিষয়টি গোপনই ছিল। লুইসের মতে, সেই রাতের দুর্ঘটনার সত্যটা ইচ্ছে করেই চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, মর্মান্তিক এই ঘটনার পর চার্লস লাইটোলারই একমাত্র অফিসার যিনি ঐ গোপন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এবং বেঁচে গেছেন। তবে পরবর্তীতে অফিসিয়াল এনকোয়ারিতেও তিনি ঘটনাটি প্রকাশ করেননি। কেবল তিনি তার নিজের স্ত্রীর কাছে এই তথ্য জানিয়ে গেছেন বলেও জানিয়েছেন লুইস। পারিবারিক সূত্রে এ তথ্য তিনি জানতে পারেন এবং বিশ্বের কাছে প্রকাশ করেন।
অবশ্য পুরো ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন তুলেছে টাইম। তাদের মতে, গোপন বৈঠক থেকে কেবল একজনই বেঁচে যাওয়া, সেই একজনও কেবল তার স্ত্রীকেই বলা, তার স্ত্রীর মাধ্যমে লুইসের কানে যাওয়া ইত্যাদি ব্যাপারগুলো বিশ্বাস করা কঠিন। তবে তাই বলে তা সত্য নয় এমন কোনো ইঙ্গিতও দেয়নি টাইম।
বিবিসির বরাতে জানা গেছে, টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার চার্লস লাইটোলারের নাতনি ঔপন্যাসিক লুইস প্যাটার্ন তার নতুন এই বইয়ে জানিয়েছেন, একজন অফিসার টাইটানিককে আইসবার্গ বা বরফখন্ড থেকে দূরে নেয়ার বদলে উল্টো সেদিকেই মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন।
লুইস জানিয়েছেন, জাহাজ চালানোর ক্ষেত্রে স্টিয়ারিং ভিন্ন ভিন্ন জাহাজে ভিন্ন ভিন্ন কাজ করে। বাষ্পশক্তির সাহায্য চালিত জাহাজে রাডার অর্ডার এবং ইয়ট বা সেইলিং জাহাজের ক্ষেত্রে টিলার অর্ডারের সাহায্যে স্টিয়ারিং করা হয়। এগুলো একটি অপরটির বিপরীতভাবে কাজ করে। যেমন একটিতে স্টিয়ারিং ডানে ঘোরালে জাহাজও ডানে যাবে, অন্যটি যাবে বামে। লুইস দাবি করেছেন, যেই অফিসারকে আইসবার্গ দেখে জাহাজ ঘোরানোর নির্দেশ দেয়া হয়, তিনি তাড়াহুড়ায় ভুল করে যেদিকে বরফখণ্ড ঠিক সেদিকেই জাহাজের নাক ঘুরিয়ে ফেলেন। আর এর পরিণতি হয় দেড় হাজার প্রাণনাশ। বিবিসি জানিয়েছে, লুইস তার নতুন উপন্যাস গুড অ্যাজ ওল্ড-এ এসব বিষয় লিখেছেন।
সবচেয়ে নাটকীয় ঘটনা হয় জাহাজ ডুবে যাবার কিছুক্ষণ আগে। লুইসের দাবি অনুসারে, জাহাজ ডুবে যাওয়ার আগে টাইটানিকের চারজন সিনিয়র অফিসারদের মধ্যে একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকেই অফিসাররা স্টিয়ারিং-এর এই ভুলের কথা বিশ্বের কাছে চেপে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
সেই থেকে আজ পর্যন্ত বিষয়টি গোপনই ছিল। লুইসের মতে, সেই রাতের দুর্ঘটনার সত্যটা ইচ্ছে করেই চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে।
বিবিসি জানিয়েছে, মর্মান্তিক এই ঘটনার পর চার্লস লাইটোলারই একমাত্র অফিসার যিনি ঐ গোপন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এবং বেঁচে গেছেন। তবে পরবর্তীতে অফিসিয়াল এনকোয়ারিতেও তিনি ঘটনাটি প্রকাশ করেননি। কেবল তিনি তার নিজের স্ত্রীর কাছে এই তথ্য জানিয়ে গেছেন বলেও জানিয়েছেন লুইস। পারিবারিক সূত্রে এ তথ্য তিনি জানতে পারেন এবং বিশ্বের কাছে প্রকাশ করেন।
অবশ্য পুরো ঘটনা নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন তুলেছে টাইম। তাদের মতে, গোপন বৈঠক থেকে কেবল একজনই বেঁচে যাওয়া, সেই একজনও কেবল তার স্ত্রীকেই বলা, তার স্ত্রীর মাধ্যমে লুইসের কানে যাওয়া ইত্যাদি ব্যাপারগুলো বিশ্বাস করা কঠিন। তবে তাই বলে তা সত্য নয় এমন কোনো ইঙ্গিতও দেয়নি টাইম।