১৮৭০ – ঢাকার বিখ্যাত বাইজী নয়াবিন বাই ও তার দল।
১৮৬০ – তৎকালীন বাঙালি হিজড়া সম্প্রদায়ের মানুষ। তারা নাচ ও গানে পারদর্শী ছিলেন।
১৮৬০ – খেমটাওয়ালী (এক ধরনের আদি-রসাত্মক নাচ, তখনকার বাঙালি উচ্চবিত্তদের বিনোদন ) ও
তার দল।
১৮৬০ – পদ্মা নদী।
১৮৮০ – নবাবের নিজস্ব সার্কাসের দল।
১৮৮০ – পিলখানায় হাতি ও মাহুতগণ।
১৮৮০ – ঢাকা জেলখানায় আসামিদের জীবনযাত্রা।
১৮৮০ – তেজগাঁও।
১৮৮২ – সেইন্ট গ্রেগরি স্কুল, ঢাকা।
১৮৯০ – ব্যাংক অফ বেঙ্গল। তৎকালীন শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনটি পরবর্তীতে ঢাকা ক্লাবে রূপান্তরিত হয়।
১৮৯০ – ঢাকা ক্লাব।
১৮৯০ – কলকাতা থেকে এম এ পাস করে আসা বাংলাদেশি ছাত্র।
তৎকালীন সময়ে পাস করে আসলে দূর দুরান্ত থেকে লোকজন দেখতে আসত।
১৮৯৫ – সম্ভবত এটাই পদ্মা নদীর মাঝিদের সবচেয়ে পুরনো ছবি।
১৮৯৫ – গোয়ালন্দ ঘাটে স্টিমারের সারি।
১৯০০ – গ্রামীণ পরিবার, ময়মনসিংহ।
১৯০০ – নবাবদের শিকারের পর বাঘের চামড়া ছাড়ানো হচ্ছে।
১৯০৪ – শাহবাগে নবাব পরিবারের নিজস্ব হরিন উদ্যান (deer park).
১৯০৫ – পিলখানায় হাতির বহর।
১৯০৭ – নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ বাহাদুরের সাথে ঢাকার সর্বপ্রথম হকি দল।
১৯১২ – নবাবদের দরবার হল। বর্তমানে মধুর ক্যান্টিন।
১৯১৫ – নবাবজাদীগন (নবাব সলিমুল্লাহের তিন কন্যা), বা থেকেঃ বিলকিস বানু, বাদশাহ বানু ও আমিনা বানু।
১৯২০ – ভালুক শিকার করার পর একজন ব্রিটিশ অফিসার।
১৯২১ – সরস্বতী পুজা মণ্ডপ, ঢাকা কলেজ হোস্টেল।
১৯২৪ – ঢাকার মানচিত্র।
১৯২৬ – নবাব খাজা সালাউদ্দিন সাথে তার ইংরেজ স্ত্রী এডিথ (Edith) ও অন্যান্যরা।
১৯২৮ – নবাবজাদী বিলকিস বানু বেগম, নবাব সলিমুল্লাহ ও বেগম রওশন আখতারের বড় মেয়ে।
১৯৩৩ – ঢাকা শান্তিনগর ব্রিটিশ আর্মি ব্যারাক
১৯৩৩ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী Royal Norfolks Regiment ঢাকায় প্রবেশ করছে।
১৯৩৩ – ব্রিটিশ রেলওয়ের স্টিম ইঞ্জিন চালিত রেলগাড়ি, ঈশ্বরদী।
১৯৩৪ – ঢাকার ওয়াটারফ্রন্ট ভিউ।
১৯৩৪ – ব্রিটেনিয়া সিনেমা হল, ব্রিটিশ রেজিমেন্ট ক্যাম্প, ঢাকা।
১৯৪০ – ঢাকা ইউনিভার্সিটি ক্লাসরুম।
১৯৪০ – ঢাকা ইউনিভার্সিটি লাইব্রেরি।
১৯৪০ – ব্রিটিশ আর্মি অফিসার’স ক্লাব, চট্টগ্রাম।
১৯৪০ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ব্রিটিশ রয়েল এয়ারফিল্ড, কক্সবাজার।
১৯৪১ – বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্বহস্তে লেখা কবিতা।
১৯৪৬ - মহাত্মা গান্ধীর নোয়াখালীতে আগমন।
১৯৫০ – ঢাকা সেন্ট্রাল জেল।
১৯৫০ – ঢাকা সেন্ট্রাল জেলের আসামিদের ওয়ার্ড।
১৯৫৪ – ঈদের নামাজের খুতবা শুনছে মানুষ।
১৯৫৪ – ঈদ মেলা, ঢাকা।
১৯৫৪ – আওয়ামী মুসলিম লীগ অফিস (যা বর্তমানে আওয়ামীলিগ)
১৯৫৪ – ঢাকার রাজপথ
১৯৫৫ – পর্দা ঘেরা রিক্সা।
১৯৫৫ – খুলনা লঞ্চ টার্মিনাল।
১৯৫৬ – ঢাকা কলেজের পুরাতন ক্যাম্পাসে শহীদমিনার নির্মাণ করছে মেয়েরা।
১৯৫৬ – ২১শে ফেব্রুয়ারি, শহীদ মিনারে ফুল দিতে এসেছেন শহীদ বরকতের মা (ডানে)।
১৯৫৮ – বিয়ের পর পালকিতে চড়ে শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছে নতুন বউ , মানিকগঞ্জ।
১৯৫৮ – বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ফ্যাশন শো, আয়োজন করেছিলো Women’s Voluntary Association of Dhaka.
১৯৬০ – বায়তুল মোকাররম মসজিদ।
১৯৬০ – কাকরাইল, ঢাকা
১৯৬১ – রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের ঢাকায় আগমন।
১৯৬২ – মৃত ডলফিনের সাথে শিকারিরা, কক্সবাজার।
১৯৬৪ – মানিকগঞ্জের একটি গ্রাম্য মেলা।
১৯৬৪ – ঢাকা নিউ মার্কেট। Sico Photographers। দোকান নংঃ 419/a, সম্ভবত এখনো আছে।
১৯৬৪ – জিয়া বিমানবন্দর এলাকা, তখনকার সময়ে মানুষ সেখানে পিকনিক করতে যেত।
বাংলাদেশের ইতিহাসের উপর আমার এই সামান্য প্রচেষ্টাটি যদি আপনাদের ভাল লেগে থাকে তাহলে আপনাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।
১৮৬০ – তৎকালীন বাঙালি হিজড়া সম্প্রদায়ের মানুষ। তারা নাচ ও গানে পারদর্শী ছিলেন।
১৮৬০ – খেমটাওয়ালী (এক ধরনের আদি-রসাত্মক নাচ, তখনকার বাঙালি উচ্চবিত্তদের বিনোদন ) ও
তার দল।
১৮৬০ – পদ্মা নদী।
১৮৮০ – নবাবের নিজস্ব সার্কাসের দল।
১৮৮০ – পিলখানায় হাতি ও মাহুতগণ।
১৮৮০ – ঢাকা জেলখানায় আসামিদের জীবনযাত্রা।
১৮৮০ – তেজগাঁও।
১৮৮২ – সেইন্ট গ্রেগরি স্কুল, ঢাকা।
১৮৯০ – ব্যাংক অফ বেঙ্গল। তৎকালীন শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনটি পরবর্তীতে ঢাকা ক্লাবে রূপান্তরিত হয়।
১৮৯০ – ঢাকা ক্লাব।
১৮৯০ – কলকাতা থেকে এম এ পাস করে আসা বাংলাদেশি ছাত্র।
তৎকালীন সময়ে পাস করে আসলে দূর দুরান্ত থেকে লোকজন দেখতে আসত।
১৮৯৫ – সম্ভবত এটাই পদ্মা নদীর মাঝিদের সবচেয়ে পুরনো ছবি।
১৮৯৫ – গোয়ালন্দ ঘাটে স্টিমারের সারি।
১৯০০ – গ্রামীণ পরিবার, ময়মনসিংহ।
১৯০০ – নবাবদের শিকারের পর বাঘের চামড়া ছাড়ানো হচ্ছে।
১৯০৪ – শাহবাগে নবাব পরিবারের নিজস্ব হরিন উদ্যান (deer park).
১৯০৫ – পিলখানায় হাতির বহর।
১৯০৭ – নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ বাহাদুরের সাথে ঢাকার সর্বপ্রথম হকি দল।
১৯১২ – নবাবদের দরবার হল। বর্তমানে মধুর ক্যান্টিন।
১৯১৫ – নবাবজাদীগন (নবাব সলিমুল্লাহের তিন কন্যা), বা থেকেঃ বিলকিস বানু, বাদশাহ বানু ও আমিনা বানু।
১৯২০ – ভালুক শিকার করার পর একজন ব্রিটিশ অফিসার।
১৯২১ – সরস্বতী পুজা মণ্ডপ, ঢাকা কলেজ হোস্টেল।
১৯২৪ – ঢাকার মানচিত্র।
১৯২৬ – নবাব খাজা সালাউদ্দিন সাথে তার ইংরেজ স্ত্রী এডিথ (Edith) ও অন্যান্যরা।
১৯২৮ – নবাবজাদী বিলকিস বানু বেগম, নবাব সলিমুল্লাহ ও বেগম রওশন আখতারের বড় মেয়ে।
১৯৩৩ – ঢাকা শান্তিনগর ব্রিটিশ আর্মি ব্যারাক
১৯৩৩ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী Royal Norfolks Regiment ঢাকায় প্রবেশ করছে।
১৯৩৩ – ব্রিটিশ রেলওয়ের স্টিম ইঞ্জিন চালিত রেলগাড়ি, ঈশ্বরদী।
১৯৩৪ – ঢাকার ওয়াটারফ্রন্ট ভিউ।
১৯৩৪ – ব্রিটেনিয়া সিনেমা হল, ব্রিটিশ রেজিমেন্ট ক্যাম্প, ঢাকা।
১৯৪০ – ঢাকা ইউনিভার্সিটি ক্লাসরুম।
১৯৪০ – ঢাকা ইউনিভার্সিটি লাইব্রেরি।
১৯৪০ – ব্রিটিশ আর্মি অফিসার’স ক্লাব, চট্টগ্রাম।
১৯৪০ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ব্রিটিশ রয়েল এয়ারফিল্ড, কক্সবাজার।
১৯৪১ – বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্বহস্তে লেখা কবিতা।
১৯৪৬ - মহাত্মা গান্ধীর নোয়াখালীতে আগমন।
১৯৫০ – ঢাকা সেন্ট্রাল জেল।
১৯৫০ – ঢাকা সেন্ট্রাল জেলের আসামিদের ওয়ার্ড।
১৯৫৪ – ঈদের নামাজের খুতবা শুনছে মানুষ।
১৯৫৪ – ঈদ মেলা, ঢাকা।
১৯৫৪ – আওয়ামী মুসলিম লীগ অফিস (যা বর্তমানে আওয়ামীলিগ)
১৯৫৪ – ঢাকার রাজপথ
১৯৫৫ – পর্দা ঘেরা রিক্সা।
১৯৫৫ – খুলনা লঞ্চ টার্মিনাল।
১৯৫৬ – ঢাকা কলেজের পুরাতন ক্যাম্পাসে শহীদমিনার নির্মাণ করছে মেয়েরা।
১৯৫৬ – ২১শে ফেব্রুয়ারি, শহীদ মিনারে ফুল দিতে এসেছেন শহীদ বরকতের মা (ডানে)।
১৯৫৮ – বিয়ের পর পালকিতে চড়ে শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছে নতুন বউ , মানিকগঞ্জ।
১৯৫৮ – বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ফ্যাশন শো, আয়োজন করেছিলো Women’s Voluntary Association of Dhaka.
১৯৬০ – বায়তুল মোকাররম মসজিদ।
১৯৬০ – কাকরাইল, ঢাকা
১৯৬১ – রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের ঢাকায় আগমন।
১৯৬২ – মৃত ডলফিনের সাথে শিকারিরা, কক্সবাজার।
১৯৬৪ – মানিকগঞ্জের একটি গ্রাম্য মেলা।
১৯৬৪ – ঢাকা নিউ মার্কেট। Sico Photographers। দোকান নংঃ 419/a, সম্ভবত এখনো আছে।
১৯৬৪ – জিয়া বিমানবন্দর এলাকা, তখনকার সময়ে মানুষ সেখানে পিকনিক করতে যেত।
বাংলাদেশের ইতিহাসের উপর আমার এই সামান্য প্রচেষ্টাটি যদি আপনাদের ভাল লেগে থাকে তাহলে আপনাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।
No comments:
Post a Comment